• ২৪শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ৯ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২২শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

মুমিনুলের আক্ষেপের দিনে হতাশা বাংলাদেশের

admin
প্রকাশিত ডিসেম্বর ২২, ২০২২
মুমিনুলের আক্ষেপের দিনে হতাশা বাংলাদেশের

Sharing is caring!

সিলেট এইজ ডেস্ক: ভারতের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম ইনিংসে সবকটি উইকেট হারিয়ে ২২৭ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। দিনের শেষভাগে ব্যাট করতে নেমে ৮ ওভারে কোনো উইকেট হারায়নি ভারত। ভারতের দুই ওপেনার লোকেশ রাহুল ও শুভমন গিল মিলে করেছেন ১৯ রান। ২০৮ রানে পিছিয়ে থেকে আগামীকাল দ্বিতীয় দিনের ব্যাটিংয়ে নামবে ভারতীয়রা।বৃহস্পতিবার মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে টস জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। দীর্ঘদিন পর দলে ফিরে এদিন অর্ধ-শতকের দেখা পেয়েছেন মুমিনুল হক। ব্যক্তিগত ৮৪ রান করে শেষ বিকেলে রিশভ পান্টের ক্যাচ হয়ে ফিরেছেন সাবেক এই টেস্ট অধিনায়ক।দিনের শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। দলীয় ৩৯ রানে দুই ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত এবং জাকির হাসান ফিরে গেলে শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে টাইগাররা। তবে এক প্রান্তে দাঁড়িয়ে ব্যাটারদের আশা-যাওয়ার মিছিলে অনড় ছিলেন মুমিনুল হক। বাঁহাতি এ ব্যাটার খেলছিলেন বেশ স্বাচ্ছন্দ্যে। তবে শেষ বিকেলে অশ্বিনের বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে ৮৪ রানে ফিরে যান সাবেক এই টেস্ট অধিনায়ক। ফলে ক্যারিয়ারে আরেকটি সেঞ্চুরি মিসের আক্ষেপ থেকে গেল কক্সবাজারের এই ক্রিকেটারের। মুমিনুল ছাড়া এদিন বলার মতো বড় রান করতে পারেননি আর কেউই। মুশফিকুর রহিম, লিটন দাস, নাজমুল হোসেন শান্তরা উইকেটে সেট হওয়ার পরেও ফিরেছেন ইনিংস বড় করতে না পারার আক্ষেপ নিয়ে। শেষ টেস্টের মত ঢাকা টেস্টেও ব্যাট হাতে ব্যর্থ নুরুল হাসান সোহান, করেছেন মোটে ৬ রান। অধিনায়ক সাকিব আল হাসানও বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি ক্রিজে, লাঞ্চ বিরতির পর ফিরে যান ১৬ রান করে। মেহেদী হাসান মিরাজও আশা দিয়ে ফিরেছেন ১৬ রান করে। শেষ দিকে তাসকিন আহমেদ, খালেদ আহমেদরা ভারতীয় বোলারদের সামনে দিশেহারা হয়ে পড়েন। ফলে ২২৭ রানেই থামতে হয় টাইগারদের। ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট করে নিয়েছেন উমেশ যাদব এবং রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এছাড়া জয়দেব উনাদকাট নিয়েছেন ২ উইকেট।

৪৫৬ পড়েছেন