• ২৫শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ , ১০ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৩শে জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

গোয়াইনঘাট সীমান্তের চোরাচালান-চাঁদাবাজদের গডফাদার ‘দুলাল-মোস্তফা-মাসুক’

admin
প্রকাশিত মে ৩, ২০২৩
গোয়াইনঘাট সীমান্তের চোরাচালান-চাঁদাবাজদের গডফাদার ‘দুলাল-মোস্তফা-মাসুক’

Sharing is caring!

বিশেষ প্রতিনিধি: চোরাচালান আর চাঁদাবাজদের অরিক্ষত একটি জনপদ বা স্বর্গরাজ্য সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্ত। এ উপজেলা রক্ষাকর্তা থেকে শুরু করে রতি-মহারাতিরা সরাসরি চোরাচালানী আর চাঁদাবাজীর সাথে জড়িত রয়েছেন। এসব চোরাচালানের লাইনম্যান আর চাঁদাবাজদের কথায় চলছে গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্তের জনপদের আইনশৃংখলা কার্যক্রম। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী আর চোরাকারবারি সহ লাইনম্যান নামের চাঁদাবাজরা যেনো মাসতোতু ভাই। সবাই মিলে মিশে একা কার। কে কার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিবে এটাই বলা এখন মুশকিল। জেলা আইনশৃংখলা মিটিংয়ে এসব নিয়ে বলার মতো কেউ নেই। পুলিশের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভায় চোরাচালান বিষয়ে কোন কথায়ই হয় না বলে সূত্র নিশ্চিত করেছে। যেহেতু রক্ষা কর্তার হয়ে লাইনম্যানরা লাইনের বা ঘাটের টাকা উত্তোলন করেন। তাই তিনি কোন কথা না বলারই কথা। সরেজমিন গোয়াইনঘাট উপজেলা ঘুরে নতুন করে আরো বেশ কয়েকজন চাঁদাবাজ, লাইনম্যানের সন্ধান পান এ প্রতিবেদক। তবে তাদেরকে পুলিশসহ উপজেলা প্রশাসন জামাই আদর করে লালন-পালন করে আসছে দীর্ঘ দিন থেকে। তাই জেলার পুলিশ সুপার বা জেলা প্রশাসকের করার কিছুই নাই। এমনকি এসব চোরাকারবারী আর লাইনম্যানদের কাছে খোঁদ স্থানীয় মন্ত্রীয় অসহায়।
বিজিবির লাইনম্যান দুলাল সে নিজেই মন্ত্রীর পুত্র বলে পরিচিত। সবাই এক নামেই তাকে চিনেন মন্ত্রীর পুত্র হিসাবে। তাকে বলা হয়ে থাকে সীমান্তের মাদক চোরাচালেন ‘গডফাদার’। সে গোয়াইনঘাট থানার হাজিপুর (ঢালারপার) এলাকার মৃত ইদ্রিস ওরফে ভূয়া মন্ত্রীর পুত্র। উপজেলার ২নং পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের সোনারহাট ক্যাম্পের আওতাধীন মাতুরতল ও সোনারহাট সীমান্তের বাউরকোনা, পান্তুমাই, মায়াবী ঝর্ণা, নোয়াগাও ও কুলুমছড়া এলাকা সরাসরি সে নিয়ন্ত্রণ করে। সীমান্তের ওপারেও আছে তার নিজস্ব আরেকটি বাহিনী। ওপার নিয়ন্ত্রণ করে ওরা, আর এপার নিয়ন্ত্রণ করেন তিনি। মাদক চোরাকারবারি ও বিজিবির লাইনম্যান দুলাল আহমদ তার দলের সদস্যরা কতিত সোর্স বা লাইনম্যানের মাধ্যমে মোটা অংকের টাকা বিনিময়ে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুলিশ, ডিবি পুলিশ ও কিছু বখরাবাজ সাংবাদিক নিয়ন্ত্রণ করে। সীমান্তের বাউরকোনা, পান্তুমাই, মায়াবী ঝর্ণা, নোয়াগাও ও কুলুম ছড়া এলাকার সমস্ত মাদকের চোরাচালান নিয়ন্ত্রণ করেন দুলাল। সাপ্তাহিক ও মাসিক বখরা দেওয়ার ফলে প্রশাসনের সঙ্গেও রয়েছে তার গভীর সখ্যতা। এদিকে, দুলালের পালিত ১৫/২০ জন সন্ত্রাসী এখন তাকে ঘিরে থাকে। লাঠিসোটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে যেখানে প্রয়োজন সেখানে হানা দিয়ে আদায় করে মাদকের চাঁদা। বারবার ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে এলাকার মানুষকে অতিষ্ঠ করে তুলেছে তারা। সূত্রমতে, প্রতাপপুর বিজিবি এবং সংগ্রাম ৪৮ বিজিবির সাথে তার সু-সম্পর্ক গড়ে উঠে। আর এই সুযোগে সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ লাইনম্যান দুলাল। বিজিবির আর্শীবাদে রাতারাতি লাইনম্যান দুলাল বনে গেছে সীমান্তের চোরাচালান রাজ্যের মুকুটহীন সম্রাট। ভারত থেকে আসা গরু প্রতিও ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে আদায় করে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা। চাঁদা না পেয়ে এরই মধ্যে তারা কয়েকজনকে মারধর করেছে। স্থানীয় এক গরু ব্যবসায়ী জানান, তাদের দাবি অনুযায়ী টাকা না দেওয়ায় তিনিসহ অনেকে হামলা ও মামলার শিকার হয়ে সম্প্রতি জেলও খাটতে হয়েছে। এ ব্যাপারে প্রতাপপুর বিজিবি ক্যাম্পের সুবেদার নায়েক হাবিবুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, দুলাল নামে আমাদের কোন লাইনম্যান নেই। তবে দুলাল নামের কেউ যে বিজিবির নামে টাকা তুলছে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি বলেন, বিজিবির নাম ভাঙ্গিয়ে টাকা তুলার বিষয়টি শুনেছি হাতেনাতে প্রমাণ পেলে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে উপজেলার জাফলং সীমান্তের জিরো পয়েন্ট সিঁড়িরঘাট, গুচ্ছগ্রাম লালটিলা, সোনাটিলা, তামাবিল ও নলজুরী এলাকায় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পুলিশ, ডিবি পুলিশ ও কিছু বখরাবাজ সাংবাদিক নিয়ন্ত্রণ করছে লাইনম্যান মোস্তফা। ভারত হতে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে বিভিন্ন ব্যান্ডের বিড়ি-সিগারেট, মাদকজাত দ্রব্য ইয়াবা, ফেন্সিডিল, বিভিন্ন ব্যান্ডের মদ, ভারতীয় মোবাইল হ্যান্ডসেট, মটর সাইকেল, ভারতীয় শাড়ি, কসমেটিক্স চা-পাতা ও ঔষধ সামগ্রী। সীমান্তের কয়েকটি পয়েন্ট দিয়ে অবাঁধে আসছে ভারতীয় গরু মহিষ, চা-পাতা, চিনি, পান মসলা সহ ভারতীয় পণ্যের চালান। যার বিপরীতে যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকে মূল্যবান খাদ্য পণ্য সামগ্রী মটরশুঁটিসহ বৈদেশিক মূদ্রা। শুধু মাত্র গুচ্ছগ্রাম এলাকার মনজুর আলীর পুত্র মোস্তফার হাত ধরে বাংলাদেশে প্রতিরাতে প্রবেশ করছে ২০/৩০টি ভারতীয় গরু-মহিষ, শাড়ি-কসমেটিক্স চা পাতা-চিনি ও কক্সমেটিক্স ভর্তি ট্রাক। তবে মোস্তফা চক্রের বিরুদ্ধে অদৃশ্য কারণে ব্যবস্থা নিতে চায় না, গোয়াইনঘাট থানা পুলিশ ও বিজিবিসহ জেলা ডিবি পুলিশ। অভিযোগ রয়েছে মোস্তফা চক্র থানা পুলিশ ও বিজিবিসহ জেলা ডিবিকে ম্যানেজ করেই তার এই চোরাচালান রাজ্য পরিচালোনা করছে। জিরো পয়েন্ট এলাকায় চোরাকারবারিদের প্রধান হচ্ছে গোয়াইনঘাটের গুচ্ছগ্রাম এলাকার মনজুর আলীর পুত্র মোস্তফা। মোস্তফাই নিয়ন্ত্রন করে চোরাকারবারীদের এই সিন্ডিকেট। এই চোরাকারবারী মোস্তফা চক্রের সদস্যরা হচ্ছে, গোয়াইনঘাটের নয়াবস্তি এলাকার সামছু মিয়া, গুচ্ছগ্রাম এলাকার মোঃ শাকিব মিয়া, জাফলং ও নতুন বাজার এলাকার মৃত সামছু মিয়ার পুত্র হাসেম মিয়া সহ আরো অজ্ঞাতনামা ২০/২৫জন। মোস্তফা পূর্বের গোয়াইনঘাট থানার ওসির ল্যাইনম্যান ছিলো। বিষয়টি নিয়ে বিস্তর অভিযোগ ছিলো তৎকালীন সিলেটের এসপি ফরিদ উদ্দিনের কাছে। সম্প্রতি চোরচালান নির্বিঘ্নে করার জন্য গোয়াইনঘাটে গড়ে ওঠেছে একাধিক বখরাবাজ সিন্ডিকেট। লাইম্যানরা থানার ওসি কে.এম.নজরুল ইসলামের নামেও বখরা আদায় করে। তবে চোরাকারবারি মোস্তফার হয়ে জাফলং জিরো পয়েন্ট সিঁড়িরঘাট হইতে থানা পুলিশের নিয়োজিত বখরাবাজ লাইনম্যান হিসেবে টাকা উত্তোলন করে নয়াবস্তি এলাকার সামছু মিয়া ও বিজিবির নিয়োজিত বখরাবাজ লাইনম্যান হিসেবে টাকা উত্তোলন করে গুচ্ছগ্রাম লালটিলা সীমান্তে পুলিশের নিয়োজিত বখরাবাজ লাইনম্যান হিসেবে টাকা উত্তোলন করে শাকিব ও বিজিবির নিয়োজিত বখরাবাজ লাইনম্যান হিসেবে টাকা উত্তোলন করে নতুন বাজার এলাকার মৃত সামছু মিয়ার পুত্র হাসেম মিয়া। তবে গোয়াইনঘাট থানা পুলিশের এসআই ইমরুল কবির ও এসআই সাদ্দাম হোসেন এ সকল লাইনম্যানদের সমন্বয় করে থাকেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
অপরদিকে পিয়াইন নদীতে রয়্যালিটির নামে চলছে ওপেন চাঁদাবাজি। ফলে ঝুঁঁকিতে রয়েছে জাফলং সেতু! সিলেটের জাফলং পাথর কোয়ারি ‘ইসিএ’ তথা ইকোলজিক্যাল ক্রিটিক্যাল এরিয়াভুক্ত এলাকা। ফলে সেখানে বালু ও পাথর উত্তোলন বন্ধ রাখা হয়েছে। কিন্তু একটি মহল সবকিছুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অবৈধভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন করে চলেছে। টাকার গন্ধ যেনও লেগেই আছে পিয়াইন নদীর পাথরে। এদিকে পিয়াইন নদীর পাথর থেকে দৈনিক লাখ লাখ টাকা উত্তোলন হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক লিজের নামে কিন্ত অদৃশ্য কারণে তা আমলে নিচ্ছেনা উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় থানা। ব্যবসায়ীদের নিকট হইতে রয়্যালিটির নামে দৈনিক লাখ লাখ টাকা চাঁদা উত্তোলন হলেও এসব চলে যায় চাঁদাবাজদের পেটে। যার ফলে সরকার কর্তৃক লিজের নাম টাকা উত্তোলন হলেও চাঁদাবাজদের কারণে সরকার হারাচ্ছে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব বলে স্থানীয় বালু-পাথর ব্যবসায়ীদের অভিযোগ।
সুত্রমতে, পিয়াইন নদীর পরিবেশগত নিষেধাজ্ঞা সীমারেখার বাহিরে সনাতন পদ্ধতিতে বারকি নৌকায় পাথর উত্তোলনের মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করছেন হাজার হাজার পাথর শ্রমিক। আর পিয়াইন নদীতে থেকে ক্রয়কৃত বালু-পাথর তুলে আনতে হলে সরকার কর্তৃক লিজের নামে গাড়ি প্রতি ফুট ১৫ টাকা করে চাঁদা দিতে হয় স্থানীয় একটি প্রভাবশালী চাঁদাবাজ চক্রকে। এই চক্রের সহিত জড়িত রয়েছেন সরকার দলীয় স্থানীয় এক নেতা, বখরাবাজ সাংবাদিকসহ স্থানীয় প্রশাসনও। যার ফলে এই চাঁদাবাজ চক্রের প্রধানকর্তা হয়ে প্রকাশ্যে দিবালোকে সরকার কর্তৃক লিজের নামকরণ করে গোয়াইনঘাট এলাকার মাসুক আহমেদ তাদের চাঁদাবাজ চক্রের আরোও ১৫/২০ জন চাঁদাবাজদের সহযোগীতায় প্রতি গাড়ি হইতে রয়্যালিটির নামে দৈনিক লাখ লাখ টাকা চাঁদা উত্তোলন করলেও অদৃশ্য কারণে চোখ বন্ধ করে থাকেন যেনও সকলেই। তবে এব্যাপারে দায় সাড়ানো কথা বলেন স্থানীয় থানা পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন। তাদের সাফ কথা তদন্ত করে এসবের প্রমাণ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। মাসুক নামের এক ব্যক্তি এই চাঁদাবাজ চক্রের রয়্যালিটির ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন। তার কাজ শুধু রয়্যালিটির নামে টাকা উত্তোলন করে ইমরান হোসেন ওরফে জামাই সুমনের অফিসে টাকা জমা দেওয়া। আর তিনি বখরা হিসেবে প্রতি সপ্তাহে স্থানীয় প্রশাসনের সকল সেক্টর ও স্থানীয় সাংবাদিকসহ স্থানীয় কিছু নেতাদের ভাগ-বিভাজন করে তাকেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। জাফলংয়ে পিয়াইন নদীতে ওপরে থাকা জাফলং সেতুর নিচ থেকেও ক্রমাগত উত্তোলন করা হচ্ছে বালু ও পাথর। এতে সেতুর পাইলিং বেরিয়ে পড়েছে। ফলে বড় ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে জাফলং সেতু। সেতুর নিচ থেকে অপরিকল্পিতভাবে বালু ও পাথর উত্তোলনের ফলে সেতুর ২টি পিলার ছাড়া সবকটি পিলারের পাইলিং ৩০ হতে ৩৫ ফিট পর্যন্ত ভুগর্ভ হতে বেরিয়ে পড়েছে। বোমা মেশিনসহ বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রপাতি দিয়ে অব্যাহতভাবে বালু ও পাথর উত্তোলন করা হচ্ছে। সেতুর উপর হালকা যান চলাচলে এখন মাত্রাতিরিক্ত ঝাঁকুনির সৃষ্টি হচ্ছে। সেতুটি ভেঙে পড়ে কিনা, এমন শঙ্কাও আছে স্থানীয়দের মধ্যে। তবে রহস্যজনক কারণে পাথর ও বালু উত্তোলনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ ওঠেছে।
এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তাহমিলুর রহমান জানান, বর্তমানে পাথর উত্তোলন বন্ধে যে নির্দেশনা ছিলো সেটাই কার্যকর আছে। জাফলং পিয়াইন নদীতে সরকার কর্তৃক কোন লীজ নেই। তাহলে এ নদীতে সরকারের নামে রয়্যালিটি আদায় করা হচ্ছে কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তিনি গোয়াইনঘাট থানা পুলিশকে বলে দিয়েছেন তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।
এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাট সার্কেলের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) প্রবাস কুমার সিংহ জানান, জাফলংয়ের পিয়াইন নদীর ব্যাপারে গোয়াইনঘাট উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে আমাকে কোন কিছু বলা হয় নি। তবে ওসিকে বলেছেন কি না তা আমার সঠিক জানা নাই।
এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপথ বিভাগের (সওজ) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান জানান- ‘খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সেতু হচ্ছে জাফলং। এটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে জনসাধারণের দুর্ভোগ বাড়বে।’ সেতুটি রক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেবেন বলে জানান তিনি। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিভাগকেও বিষয়টি অবহিত করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

৪৫৯ পড়েছেন