এতে ক্ষুব্দ হয়ে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী আবুল হেসেন তাৎক্ষণিক নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে ভোট কেন্দ্র থেকে সরে যান। অভিযোগে সভাপতি পদে মনজুর আহমদকে এমপিওভুক্ত কলেজ শিক্ষক দাবি করে তিনি বলেন- সাংবাদিক সংগঠনের সদস্য হয়ে নির্বাচন করার আইনী বৈধতা তার নেই। তা সত্বেও মনজুর আহমদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন।
এছাড়াও স্থানীয় ইউপির সরকারী এক কর্মচারী বেআইনীভাবে প্রেসক্লাবের ভোটার সদস্য হয়ে নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন।
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের এক পলাতক আসামীকে ডেকে এনে তার ভোট গ্রহন করা হয়েছে। তাই তিনি অবিলম্বে এই নির্বাচন বাতিল না করলে তিনি যথাযথ আদালতের আশ্রয় নেবেন বলেও জানিয়েছেন।